মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপের কারণে দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা
পর্যন্ত দুই নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৫ মে) সকালে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এমনটি জানানো হয়েছে।
নদীবন্দরের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলসমূহের ওপর
দিয়ে পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে ঝড়ো
হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে দুই নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস জানায়, শুক্রবার (৬ মে) দক্ষিণ আন্দামান সাগরের সম্ভাব্য লঘুচাপটি সৃষ্টি হতে পারে।
এখন পর্যন্ত লঘুচাপটি বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশার দিকে মুখ করে আছে। তবে লঘুচাপটির গতিপথ বারবার বদলাচ্ছে।
এ জন্য বলা মুশকিল, এটি তৈরি হলেও আসলে কোনদিকে যাবে। তবে প্রাথমিক ধারণা অনুযায়ী
এটি বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশায় আঘাত হানতে পারে। আবহাওয়া অফিস আরও জানায়, ঘূর্ণিঝড়টির বিষয়ে
এখন পর্যন্ত সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না, এটি কোনদিকে আঘাত হানবে। ধারণা করা হচ্ছে,
এটি আগামী ১০ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে বাংলাদেশের পশ্চিম অথবা পূর্বাঞ্চলের উপকূলে আঘাত হানতে পারে।
নদীবন্দরের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলসমূহের ওপর
দিয়ে পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে ঝড়ো
হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে দুই নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস জানায়, শুক্রবার (৬ মে) দক্ষিণ আন্দামান সাগরের সম্ভাব্য লঘুচাপটি সৃষ্টি হতে পারে।