বগুড়ার সদর উপজেলায় মায়ের কবর জিয়ারত করে ফেরার পথে আব্দুর রাজ্জাক সরকার (৬৬) নামে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে একদল সন্ত্রাসী।
মঙ্গলবার (০৩ মে) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় উপজেলার মহিষবাথান বন্দরে এ ঘটনা ঘটে।
হত্যাকাণ্ডের পর পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি বিদেশি পিস্তল ও কয়েক রাউন্ড গুলির খোসা উদ্ধার করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় এক মাস আগে আব্দুর রাজ্জাক সরকারের মা মারা যান। মঙ্গলবার ঈদের দিন রাতে তিনি বগুড়া শহর থেকে একটি
সিএনজি চালিত অটোরিকশা ভাড়া করে মহিষবাথান গ্রামে যান। সেখাসে মায়ের কবর জিয়ারত শেষে মহিষবাথান বন্দরে দোকানে বসে চা পান করছিলেন।
এ সময় ৮-১০টি মোটরসাইকেলে একদল সন্ত্রাসী তাকে ঘিরে ধরে। এরপর একজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে আব্দুর রাজ্জাক সরকারকে কোপ দেন।
তিনি তার ব্যবহৃত লাইসেন্স করা পিস্তল দিয়ে গুলি ছুড়তে ছুড়তে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন।
কিছু দূর দৌড়ে গিয়ে ত্রিমোহনী নামক স্থানে আব্দুর রাজ্জাক সরকার রাস্তায় পড়ে যান। এরপর সন্ত্রাসীরা তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
খবর পেয়ে পুলিশ উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বগুড়া সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাহিদুল হক জানান, ঘটনাস্থল
থেকে ১টি বিদেশি পিস্তল ও বেশ কিছু গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়েছে। এলাকায় পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় এক মাস আগে আব্দুর রাজ্জাক সরকারের মা মারা যান। মঙ্গলবার ঈদের দিন রাতে তিনি বগুড়া শহর থেকে একটি
সিএনজি চালিত অটোরিকশা ভাড়া করে মহিষবাথান গ্রামে যান। সেখাসে মায়ের কবর জিয়ারত শেষে মহিষবাথান বন্দরে দোকানে বসে চা পান করছিলেন।
এ সময় ৮-১০টি মোটরসাইকেলে একদল সন্ত্রাসী তাকে ঘিরে ধরে। এরপর একজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে আব্দুর রাজ্জাক সরকারকে কোপ দেন।
তিনি তার ব্যবহৃত লাইসেন্স করা পিস্তল দিয়ে গুলি ছুড়তে ছুড়তে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন।