রাজধানীর খিলগাঁও থানাধীন দক্ষিণ বনশ্রীর একটি বাসা থেকে এনজেলা খান পাপিয়া স্বপ্না (৩১) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ।
শনিবার (২৩ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টায় মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল (ঢামেক) কলেজে পাঠানো হয়।
খিলগাঁও থানার পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মাহবুবুর রহমান জানান, আমরা খবর পেয়ে দক্ষিণ বনশ্রীর কে ব্লক ১৯ নম্বর রোডের ১৮৫ নম্বর বাসার সাত তলার বাসায় খাটের ওপর শোয়া অবস্থায় মরদেহ উদ্ধার করি।
পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
তিনি জানান, ওই বাসায় উজ্জ্বল ব্যাপারী নামের স্বামী পরিচয় দিয়ে বাসা ভাড়া নেয়। ঘটনার পর থেকেই উজ্জ্বল পলাতক। আমরা ধারণা করছি শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করে পালিয়েছে উজ্জ্বল।
ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে। স্বপ্নার গলায় ওড়না প্যাঁচানো ছিল ও তার বাম হাতে ব্লেড দিয়ে কাটা জখমও রয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
নিহত সপ্নার ভাই কাউসার জামান, উজ্জ্বল নামের এক ছেলের সঙ্গে তার প্রেম ছিল। আমি তাকে আগে থেকেই চিনতাম। তারা দুইজন বিয়ে করেছিল কি না এ বিষয়ে কিছু জানি না।
আজ খবর পেয়ে মর্গে এসে আমার বোনের লাশ শনাক্ত করি।
তিনি জানান, নিহতের গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলার মশাজান গ্রামে। বর্তমানে, খিলগাঁওয়ের দক্ষিণ বনশ্রীতে একটি ভাড়া বাসায় থাকতো।
পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
তিনি জানান, ওই বাসায় উজ্জ্বল ব্যাপারী নামের স্বামী পরিচয় দিয়ে বাসা ভাড়া নেয়। ঘটনার পর থেকেই উজ্জ্বল পলাতক। আমরা ধারণা করছি শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করে পালিয়েছে উজ্জ্বল।
ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে। স্বপ্নার গলায় ওড়না প্যাঁচানো ছিল ও তার বাম হাতে ব্লেড দিয়ে কাটা জখমও রয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
নিহত সপ্নার ভাই কাউসার জামান, উজ্জ্বল নামের এক ছেলের সঙ্গে তার প্রেম ছিল। আমি তাকে আগে থেকেই চিনতাম। তারা দুইজন বিয়ে করেছিল কি না এ বিষয়ে কিছু জানি না।