আজ শুক্রবার একমাত্র সন্তান রুশদানকে নিয়ে চৈতি বনানী করবস্থানে এসেছিলেন রুবেলের কবর জিয়ারত করতে। কবর জিয়ারত শেষে তিনি সাংবাদিকদের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে এই অনুরোধ জানান।
বনানী কবরস্থানে স্থায়ীভাবে জায়গা রাখতে হলে প্রায় এক কোটি টাকা প্রয়োজন। কিন্তু তিন বছর ধরে ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে করতে প্রয়াত মোশাররফের পরিবার এখন নিঃস্ব প্রায়! সেখানে এক কোটি টাকা কোথায় পাবেন
চৈতি? তাই কাঁদতে কাঁদতে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘রুবেল তো আসলে আমাদের সবার, তাই না? রুবেল তো দেশের জন্য খেলেছে। এখানে (কবর) স্থায়ী করতে হলে প্রায় এক কোটি টাকা লাগে। আমার কাছে তো এত টাকা নেই। ‘
তিনি আরও বলেন, ‘আমি চাই, রুবেলের কবরটা স্থায়ী হোক। রুবেল যেন একটু মাটি পায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার একটাই চাওয়া, উনি তো অনেককে অনেক কিছু দেন।
তিনি তো আমাদের ক্রিকেটারদের জন্য অনেক কিছু করেন। জীবিত ক্রিকেটারদের জন্য তো ওনার অনেক কিছু…
আমার রুবেলের জন্য কি একটু মাটি তিনি দেবেন না? রুবেলের জন্য একটা স্থায়ী ঠিকানা, যাতে আমার ছেলেটা দেখতে পারে।
দুই বছর পর আমরা তো পারব না রুবেলকে দেখতে। রুবেল তো কোথাও নেই, শুধু এখানে আছে। ‘
দীর্ঘদিন ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করার পর গত ১৯ এপ্রিল সন্ধ্যায় রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায়
শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন রুবেল। তার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে আসে দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে।
চৈতি? তাই কাঁদতে কাঁদতে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘রুবেল তো আসলে আমাদের সবার, তাই না? রুবেল তো দেশের জন্য খেলেছে। এখানে (কবর) স্থায়ী করতে হলে প্রায় এক কোটি টাকা লাগে। আমার কাছে তো এত টাকা নেই। ‘
তিনি আরও বলেন, ‘আমি চাই, রুবেলের কবরটা স্থায়ী হোক। রুবেল যেন একটু মাটি পায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার একটাই চাওয়া, উনি তো অনেককে অনেক কিছু দেন।
তিনি তো আমাদের ক্রিকেটারদের জন্য অনেক কিছু করেন। জীবিত ক্রিকেটারদের জন্য তো ওনার অনেক কিছু…
আমার রুবেলের জন্য কি একটু মাটি তিনি দেবেন না? রুবেলের জন্য একটা স্থায়ী ঠিকানা, যাতে আমার ছেলেটা দেখতে পারে।