বঙ্গোপসাগরের সন্দ্বীপ গুপ্তছড়া ঘাটের কাছে যাত্রীবাহী স্পিডবোট ডুবির ঘটনায় প্রায় ৪৮ ঘণ্টার পর এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। তবে এ ঘটনায় এখনো নিখোঁজ রয়েছে আরও দুই শিশু।
শুক্রবার (২২ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সন্দ্বীপের উড়িরচর ইউনিয়নের সাগর উপকূল থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
বিষয়টি জাগো নিউজকে জানিয়েছেন সন্দ্বীপ ফায়ার স্টেশনের কর্মকর্তা কিরিটি রঞ্জন বড়ুয়া। তিনি বলেন, দুর্ঘটনাস্থল গুপ্তছড়া ঘাটের ২৫ কিলোমিটার দূরে উড়িরচর ইউনিয়নের সাগর উপকূল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার হওয়া শিশুর মরদেহটি নিখোঁজ দুই জমজ বোনের একজনের হবে। বয়স আনুমানিক পাঁচ বছর। মরদেহটি বর্তমানে সন্দ্বীপ থানায় রাখা হয়েছে। শিশুর পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, দুই শিশু যমজ এবং চেহারার আকৃতি একই হওয়ার কারণে মরদেহটি আদিফা নাকি আলিফার সেটা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না।
জানা যায়, বুধবার সকাল ৯টার দিকে ২২ জন যাত্রী নিয়ে কুমিরা নৌঘাট থেকে সন্দ্বীপ গুপ্তছড়ার উদ্দেশে স্পিডবোট রওনা দেয়।
গুপ্তছড়া ঘাটের কাছাকাছি গেলে কালবৈশাখীর কবলে পড়ে স্পিডবোটটি। তীব্র বাতাসের কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে স্পিডবোটটি ডুবে যায।
এসময় আনিকা (১৫) নামের এক কিশোরীকে উদ্ধার করে সন্দ্বীপ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
ওই সময় সৈকত, আদিফা ও আলিফা নামের তিনজন নিখোঁজ হয়। তাদের মধ্যে আদিফা ও আলিফা যমজ বোন। এদের একজনের মরদেহ উদ্ধরা হলো আজ।
উদ্ধার হওয়া শিশুর মরদেহটি নিখোঁজ দুই জমজ বোনের একজনের হবে। বয়স আনুমানিক পাঁচ বছর। মরদেহটি বর্তমানে সন্দ্বীপ থানায় রাখা হয়েছে। শিশুর পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, দুই শিশু যমজ এবং চেহারার আকৃতি একই হওয়ার কারণে মরদেহটি আদিফা নাকি আলিফার সেটা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না।
জানা যায়, বুধবার সকাল ৯টার দিকে ২২ জন যাত্রী নিয়ে কুমিরা নৌঘাট থেকে সন্দ্বীপ গুপ্তছড়ার উদ্দেশে স্পিডবোট রওনা দেয়।
গুপ্তছড়া ঘাটের কাছাকাছি গেলে কালবৈশাখীর কবলে পড়ে স্পিডবোটটি। তীব্র বাতাসের কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে স্পিডবোটটি ডুবে যায।