কুমিল্লার বুড়িচং সীমান্তে মাদক ব্যবসায়ীদের গুলিতে নিহত সাংবাদিক মহিউদ্দিন সরকার নাঈম হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৪ আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
বুধবার বিকেলে কুমিল্লার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আলা উদ্দিন মাহমুদ তাদের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আসামিরা হচ্ছেন এজাহারনামীয় ফরহাদ মৃধা প্রকাশে মনির ও মো.পলাশ মিয়া, এবং মামলার এজাহার বহির্ভূত নুরু মিয়া ও সুজন।
গত ১৩ এপ্রিল রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলার বুড়িচং উপজেলার সীমান্ত সংলগ্ন রাজাপুর ইউনিয়নে হায়দরাবাদ এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী রাজুর গুলিতে নিহত হন সাংবাদিক মহিউদ্দিন।
তিনি জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার অলুয়া গ্রামের পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত এএসআই মোশাররফ হোসেনের ছেলে এবং তিনি কুমিল্লার ডাক নামের একটি পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন।
এ ঘটনায় নিহতের মা নাজমা আক্তার বাদী হয়ে পর দিন রাতে ৩ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৬ জনের বিরুদ্ধে বুড়িচং থানায় মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ এরই মধ্যে মামলার এজাহারনামীয় ফরহাদ মৃধা প্রকাশে মনির ও মো.পলাশ মিয়া এবং মামলার এজাহার বহির্ভূত নুরু মিয়া ও সুজনসহ ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে।
এদিকে মামলার প্রধান আসামি রাজু গত শনিবার দিবাগত গভীর রাতে সদর উপজেলার গোলাবাড়ি সীমান্তে র্যা বের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন।
বুড়িচং থানার ওসি মো. আলমগীর হোসেন বলেন, আদালত গ্রেফতারকৃতদের ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে। আদালতের আদেশ হাতে আসার পর কারাগার থেকে ৪ জনকে থানায় আনা হবে।
তিনি আরও বলেন, রিমান্ডে গ্রেফতারকৃতদের নিকট থেকে ঘটনার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যেতে পারে।
গত ১৩ এপ্রিল রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলার বুড়িচং উপজেলার সীমান্ত সংলগ্ন রাজাপুর ইউনিয়নে হায়দরাবাদ এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী রাজুর গুলিতে নিহত হন সাংবাদিক মহিউদ্দিন।
তিনি জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার অলুয়া গ্রামের পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত এএসআই মোশাররফ হোসেনের ছেলে এবং তিনি কুমিল্লার ডাক নামের একটি পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন।
এ ঘটনায় নিহতের মা নাজমা আক্তার বাদী হয়ে পর দিন রাতে ৩ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৬ জনের বিরুদ্ধে বুড়িচং থানায় মামলা দায়ের করেন।